একজন
মানুষের ১৫০ জন সন্তান! শুনতে একটু অবাক লাগলেও এ ঘটনাটি সত্যিই ঘটেছে।
অবশ্য তা প্রচলিত অর্থে নয়, একটু অন্যভাবে, শুক্রাণু দানের মাধ্যমে।
ওয়াশিংটনের সিনথিয়া ডেইলি ও তার সঙ্গী সাত বছর আগে এক শুক্রাণুদাতার
সহায়তায় একটি ছেলের জন্ম দেন। তাদের ছেলে একদিন তার সৎ ভাইবোনদের কাউকে কাউকে চিনতে পারবে- এ প্রত্যাশায় একই শুক্রাণুদাতার সহায়তায় জন্ম নেয়া অন্যান্য শিশুদের খোঁজে সিনথিয়া একটি
ওয়েবভিত্তিক নিবন্ধনে খোঁজ নিতে থাকেন। এ লক্ষ্যে তিনি একটি অনলাইন গ্রুপও
গড়ে তোলেন। কয়েক বছরের মধ্যে তিনি দেখতে পান, তার অনলাইন দলের সদস্য সংখ্যা
বাড়ছে তো বাড়ছেই। ওই দলের সদস্য সংখ্যা এখন ১৫০ জন, আর এরা সবাই এক দাতার
শুক্রাণু থেকে জন্ম নিয়েছে বলে ডেইলি মেইল জানিয়েছে। বিস্মিত সিনথিয়া
জানান, তিনি যখন এদের সবাইকে একসঙ্গে দেখেন তখন এদের প্রত্যেকের চেহারার
মিল তার মধ্যে এক উদভ্রান্ত অনুভূতি তৈরি করে। ওয়াশিংটনের সমাজকর্মী
সিনথিয়া মাঝে মাঝে ছুটির দিনগুলোতে তার ছেলের দলের অন্য পরিবারের সঙ্গে সময়
কাটান। এ ধরনের ঘটনা এই একটিই নয়, আরও আছে। যদিও সিনথিয়ার গ্রুপটিই সবচেয়ে
বড়। তবে এমন অনেক শুক্রাণুদাতাই আছেন যাদের বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়া
সন্তানের সংখ্যা পঞ্চাশ বা তারও বেশি। এ বিষয়টি নিয়ে ক্রমেই উদ্বিগ্ন হয়ে
উঠছেন শুক্রাণু গ্রহীতা বাবা-মা, শুক্রাণুদাতা ও চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা। একজন
দাতা থেকে এত সংখ্যক বাচ্চা জন্ম নেয়ার কিছু নেতিবাচক পরিণতির আশঙ্কা
ইতিমধ্যে উঁকি দিতে শুরু করেছে। একই পিতার এত সন্তান থাকলে বিরল কিছু রোগের
জিন ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা আছে। এছাড়া, একই ব্যক্তির শুক্রাণু থেকে
জন্ম নেয়া এসব ছেলেমেয়ের মধ্যে যদি কখনও এমন ঘটে যে কেউ কাউকে না চিনেই
বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হলো, যা হতেই পারে। তার সামাজিক প্রভাব নিয়েও মনোযোগ
দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন কোন কোন বিশেষজ্ঞ।সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
একই শুক্রাণু দাতার ১৫০ সন্তান
একজন
মানুষের ১৫০ জন সন্তান! শুনতে একটু অবাক লাগলেও এ ঘটনাটি সত্যিই ঘটেছে।
অবশ্য তা প্রচলিত অর্থে নয়, একটু অন্যভাবে, শুক্রাণু দানের মাধ্যমে।
ওয়াশিংটনের সিনথিয়া ডেইলি ও তার সঙ্গী সাত বছর আগে এক শুক্রাণুদাতার
সহায়তায় একটি ছেলের জন্ম দেন। তাদের ছেলে একদিন তার সৎ ভাইবোনদের কাউকে কাউকে চিনতে পারবে- এ প্রত্যাশায় একই শুক্রাণুদাতার সহায়তায় জন্ম নেয়া অন্যান্য শিশুদের খোঁজে সিনথিয়া একটি
ওয়েবভিত্তিক নিবন্ধনে খোঁজ নিতে থাকেন। এ লক্ষ্যে তিনি একটি অনলাইন গ্রুপও
গড়ে তোলেন। কয়েক বছরের মধ্যে তিনি দেখতে পান, তার অনলাইন দলের সদস্য সংখ্যা
বাড়ছে তো বাড়ছেই। ওই দলের সদস্য সংখ্যা এখন ১৫০ জন, আর এরা সবাই এক দাতার
শুক্রাণু থেকে জন্ম নিয়েছে বলে ডেইলি মেইল জানিয়েছে। বিস্মিত সিনথিয়া
জানান, তিনি যখন এদের সবাইকে একসঙ্গে দেখেন তখন এদের প্রত্যেকের চেহারার
মিল তার মধ্যে এক উদভ্রান্ত অনুভূতি তৈরি করে। ওয়াশিংটনের সমাজকর্মী
সিনথিয়া মাঝে মাঝে ছুটির দিনগুলোতে তার ছেলের দলের অন্য পরিবারের সঙ্গে সময়
কাটান। এ ধরনের ঘটনা এই একটিই নয়, আরও আছে। যদিও সিনথিয়ার গ্রুপটিই সবচেয়ে
বড়। তবে এমন অনেক শুক্রাণুদাতাই আছেন যাদের বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়া
সন্তানের সংখ্যা পঞ্চাশ বা তারও বেশি। এ বিষয়টি নিয়ে ক্রমেই উদ্বিগ্ন হয়ে
উঠছেন শুক্রাণু গ্রহীতা বাবা-মা, শুক্রাণুদাতা ও চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা। একজন
দাতা থেকে এত সংখ্যক বাচ্চা জন্ম নেয়ার কিছু নেতিবাচক পরিণতির আশঙ্কা
ইতিমধ্যে উঁকি দিতে শুরু করেছে। একই পিতার এত সন্তান থাকলে বিরল কিছু রোগের
জিন ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা আছে। এছাড়া, একই ব্যক্তির শুক্রাণু থেকে
জন্ম নেয়া এসব ছেলেমেয়ের মধ্যে যদি কখনও এমন ঘটে যে কেউ কাউকে না চিনেই
বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হলো, যা হতেই পারে। তার সামাজিক প্রভাব নিয়েও মনোযোগ
দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন কোন কোন বিশেষজ্ঞ।
মানবজমিন
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
অদেখা ভুবন,
গবেষনা,
বিচিত্র,
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- গীতা সারাংশ
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বুদ্ধি, বুদ্ধাংক (I.Q), বুদ্ধাংক নির্নয় (I.Q Test)
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- হার্ট বাঁচাবে রসুনের তেল
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- কাঁচা বাঁশের লাঠি
- চোখের পানির রহস্য
Popular Posts Last 7 Days
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- গীতা সারাংশ
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- বুদ্ধি, বুদ্ধাংক (I.Q), বুদ্ধাংক নির্নয় (I.Q Test)
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- হুমায়ুন আজাদের প্রবচনগুচ্ছ
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- ভুয়া পরিচয়ে পাঁচ বিয়ে, অবশেষে শ্রীঘরে!
- Photo of Huge (55ft) snake shocks World
- শশুর আলী আকবর খানকে লেখা নজরুলের চিঠি
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***



0 comments:
Post a Comment