তাছাড়া, সাধারণ নারীদের তুলনায় এসব নারীদের সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য চিকিৎসা নেওয়ারও প্রয়োজন পড়ে বেশি।
যুক্তরাজ্যের ১১ হাজার মায়ে'র ওপর পরিচালিত এক গবেষণা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, ক্ষুধামন্দা ও খাবারের পর বমি হয়ে যায় এমন নারীদের ক্ষেত্রে ৩৯ দশমিক ৫ শতাংশ নারীর গর্ভধারণে ৬ মাস বেশি সময় লাগে। অন্যদিকে, সাধারণ নারীদের ক্ষেত্রে এ হার ২৫ শতাংশ।
গবেষণায় আরো দেখা গেছে, আহারে অনিয়ম করেন এমন নারীদের ৬ দশমিক ২ শতাংশের সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা বাড়াতে চিকিৎসা নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে।
অন্যদিকে, যেসব নারী নিয়মিত আহার করেন তাদের ক্ষেত্রে মাত্র ২ দশমিক ৭ শতাংশের এ ধরনের চিকিৎসা প্রয়োজন হয়।
মা হবেন এমন নারীদের খাবারের ক্ষেত্রে যে কোন ধরনের অস্বাভাবিকতা দেখা দিলে চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচনা করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা।
এছাড়া গর্ভধারণকালে এবং এর পরে তাদের ক্ষেত্রে বাড়তি যতেœর প্রয়োজন হয় বলে জানিয়েছেন তারা।
কিংস কলেজ লন্ডন এবং ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষণকদল যৌথভাবে গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন।
বিজেওজি নামক একটি আন্তর্জাতিক গবেষণাপত্রে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফের ডটকম
0 comments:
Post a Comment