চোখের পানি নিঃসরণ হওয়ার যে অংশ থাকে তাকে বলা হয় অ্যাকোয়ার হিউমার। গ্লুকোমার রোগীর ক্ষেত্রে পানি নিঃসরণের ক্ষুদ্র নেত্রনালি থাকে বন্ধ। যার ফলে গ্লুকোমায় আক্রান্ত রোগী চোখে তীব্র চাপ অনুভব করে। চোখের স্নায়ুগ্রন্থি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ধীরে ধীরে দৃষ্টিশক্তি লোপ পায় ও একসময় অন্ধ হয়ে যায়। এসব রোগীর জন্য আশার কথা, শল্য চিকিৎসার মাধ্যমে বন্ধ থাকা ক্ষুদ্র নেত্রনালিকে সম্প্রাসারণ করে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা যাবে। ফ্রান্সের বিজ্ঞানীরা আলট্রাসাউন্ড রশ্মি ব্যবহারের মাধ্যমে ক্ষুদ্র গ্রন্থিকে উত্তপ্ত করে অ্যাকোয়ার হিউমার তৈরি করেছেন। একই সঙ্গে এর অতিনিঃসরণ বন্ধ করেছেন তাঁরা।
ব্রিটেনের আইটেক কেয়ারের প্রধান নির্বাহী ফ্রেব্রিস রোমানো বলেন, এ পদ্ধতি নিরাপদ, ব্যথাহীন, অধিক নির্ভরযোগ্য ও দ্রুত কার্যকর। দুই মিনিটেই কার্যকর করা যায়। তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের কম্পানি আশা করছে আগামী বছরের শুরুতেই ব্রিটেনে এর কার্যক্রম শুরু করতে পারবে।’ সূত্র : দ্য হিন্দুস্তান টাইমস অনলাইন।
0 comments:
Post a Comment