সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
ই. কোলাই যেভাবে ছড়ায় এবং প্রতিকার
ই.কোলাই হচ্ছে এসকেরিশিয়া
কোলাই শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি এক ধরনের ব্যাক্টেরিয়া। এই ব্যাক্টেরিয়াটি আরও
দুটো প্রজাতির ব্যাক্টেরিয়ার জিন দিয়ে গঠিত। খাবারের মাধ্যমে এটি মানুষের শরীরে
ঢুকলে প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত বিপজ্জনক হতে পারে। ইউরোপসহ সারা পৃথিবী এখন এই
ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণের ভয়ে আতঙ্কিত। ই.কোলাই সংক্রমণের ফলে প্রাথমিকভাবে রক্ত
ডায়রিয়া হয়। এর চিকিৎসার কোন পদ্ধতি
এখনও গবেষকরা স্থির করতে পারেননি। শিশু এবং বয়স্ক যে লোকেরা এই রোগে সবচেয়ে বেশি
ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
ই.কোলাইর বিস্তামার যেভাবে
ঘটে ॥ অল্প আঁচে রান্না গরম্নর মাংস, দূষিত পানি, অপাস্তরিত (কাঁচা) দুধ, শাক-সবজি, গবাদিপশুর সংস্রবে বেশি
আসা_ এসব কিছুর মাধ্যমে ই.কোলাই
ছড়াতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তির অন্ত্রের মধ্যে এই ব্যাক্টেরিয়া গিয়ে বাসা বাঁধে।
এটি একজন মানুষ থেকে অন্যজনের মধ্যেও ছড়াতে পারে। এ জন্য ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা
রোগ সংক্রমণ প্রতিহত করার জন্য বিশেষ প্রয়োজন।
ই.কোলাই সংক্রমণের লক্ষণ ॥
শরীরে ব্যাক্টেরিয়া অনুপ্রবেশের পর এর লৰণ প্রকাশ পেতে সাত দিন লেগে যেতে পারে।
প্রাথমিক লৰণ হচ্ছে তলপেটে প্রচ- ব্যথা হওয়া। এরপর ডায়রিয়া শুরম্ন হয়। মলের সঙ্গে
রক্তও বের হতে পারে। এ অবস্থা চলতে পারে ২ থেকে ৫ দিন পর্যনত্ম। শরীরে সামান্য
জ্বর এবং বমি বমি ভাব থাকতে পরে বা নাও থাকতে পারে। এই ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণে
রক্তে লোহিত কণিকার সংখ্যা কমে যেতে পারে, আক্রানত্ম হতে পারে রক্তের
আরেক উপাদান পস্নাটিলেট। এছাড়া কিডনি বিকল হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
চিকিৎসা
॥ এর চিকিৎসার কোন সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি নেই।
সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে প্রচুর পানি খাওয়া এবং সংক্রমণের
আশঙ্কা দেখা দিলে উপসর্গগুলোর দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
ডায়রিয়া হলে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ গ্রহণ করবেন না। অবস্থা বেগতিক হলে
হাসপাতালে যেতে পারেন। সে ৰেত্রে ইনজেকশন পুশ করা হতে পারে।
সংক্রমণ
থেকে রক্ষার উপায় ॥ শাক সবজি খাওয়ার আগে ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে। মাংস রান্নার আগে
হাত ভাল করে ধুয়ে নেয়া এবং যথেষ্ট উত্তাপে প্রয়োজনীয় সময় নিয়ে রান্না করতে হবে।
রান্নার সময় অর্ধসেদ্ধ খাবার চেখে না দেখা। অর্ধসেদ্ধ ও পুরো রান্না করা খাবার একই
পাত্রে না রাখা। বারগার ১৫৫ ডিগ্রী ফারেনহাইট তাপমাত্রায় তৈরি করতে হবে। কাঁচা বা
অপাসত্মরিত দুধ না খাওয়া। ডায়রিয়া হলে মলত্যাগের পর হাত ভাল করে ধোয়া। সম্ভব হলে এ
ৰেত্রে গরম পানি ও সাবান ব্যবহার করা ভাল।
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
Diet and Fitness,
Disease,
Health-And-Fitness,
Health-Tips,
Thesis,
খাদ্য ও পানীয়,
গবেষনা,
স্বাস্থ্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
Popular Posts Last 7 Days
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- সময় নিয়ে কিছুক্ষনের ভাবনা
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- অহংবোধ, তোমার জন্য
- আমি রাজা
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment