গ্রহ আকৃতির একটি বস্তুকে গ্রাস করার জন্য জেগে উঠেছিল একটি কৃষ্ণগহ্বর। পৃথিবী থেকে ৪৭ আলোকবর্ষ দূরের একটি ছায়াপথে সংঘটিত সেই বিরল দৃশ্যটি প্রত্যক্ষ করেছেন ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার কৃত্রিম উপগ্রহ (ইন্টেগ্রাল) প্রকল্পের জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানীরা। সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।
গবেষকেরা জানান, বিশালাকায় ও অল্প ভরের কোনো বস্তু কৃষ্ণগহ্বরের খুব কাছাকাছি এলেই গহিন অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। এ রকম একটি বস্তুকে গ্রাস করার জন্য কৃষ্ণগহ্বর দীর্ঘকাল পর পর সুপ্তাবস্থা থেকে জেগে ওঠে।
অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিকস সাময়িকীতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, কৃষ্ণগহ্বরটির ভর আমাদের সূর্যের চেয়ে তিন লাখ গুণ বেশি। ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এটি সুপ্তাবস্থায় ছিল। এটি যে বস্তুটি গ্রাস করেছে, সেটির ভর আমাদের সৌরজগতের বৃহস্পতির তুলনায় ১৫ গুণ বেশি। কৃষ্ণগহ্বরে মিলিয়ে গেছে বস্তুটির ১০ শতাংশ। অবশিষ্ট অংশটুকু কক্ষপথেই অবস্থান করছে।
কৃষ্ণগহ্বরে হারিয়ে যাওয়া বস্তুটি ছিল সম্ভবত সুবিশাল গ্রহ অথবা ধূসর বামন বা ডুয়ার্ফ (অপর্যাপ্ত ভরসংবলিত তারা)। ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে। গামা রশ্মি এবং পৃথিবীর ছায়াপথের বিভিন্ন আলোক-ঘটনা পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে ইন্টেগ্রালের যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০০২ সালে। এএফপি ও সিডনি মর্নিং হেরাল্ড।
গবেষকেরা জানান, বিশালাকায় ও অল্প ভরের কোনো বস্তু কৃষ্ণগহ্বরের খুব কাছাকাছি এলেই গহিন অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। এ রকম একটি বস্তুকে গ্রাস করার জন্য কৃষ্ণগহ্বর দীর্ঘকাল পর পর সুপ্তাবস্থা থেকে জেগে ওঠে।
অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিকস সাময়িকীতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, কৃষ্ণগহ্বরটির ভর আমাদের সূর্যের চেয়ে তিন লাখ গুণ বেশি। ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এটি সুপ্তাবস্থায় ছিল। এটি যে বস্তুটি গ্রাস করেছে, সেটির ভর আমাদের সৌরজগতের বৃহস্পতির তুলনায় ১৫ গুণ বেশি। কৃষ্ণগহ্বরে মিলিয়ে গেছে বস্তুটির ১০ শতাংশ। অবশিষ্ট অংশটুকু কক্ষপথেই অবস্থান করছে।
কৃষ্ণগহ্বরে হারিয়ে যাওয়া বস্তুটি ছিল সম্ভবত সুবিশাল গ্রহ অথবা ধূসর বামন বা ডুয়ার্ফ (অপর্যাপ্ত ভরসংবলিত তারা)। ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে। গামা রশ্মি এবং পৃথিবীর ছায়াপথের বিভিন্ন আলোক-ঘটনা পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে ইন্টেগ্রালের যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০০২ সালে। এএফপি ও সিডনি মর্নিং হেরাল্ড।
0 comments:
Post a Comment