সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
আজ মহান স্বাধীনতা দিবস, লাল সবুজের ৪০ বছর
আজ
মহান স্বাধীনতা দিবস। পাকিস্তানি শাসনের শৃঙ্খল থেকে স্বাধীনতা ঘোষণার সেই গৌরব ও
অহংকারের দিন। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অর্জিত মহান স্বাধীনতার ৪০ বছর পূর্ণ হলো
আজ।
এবার ভিন্ন আবহে, ভিন্ন প্রেক্ষাপটে জাতির সামনে এসেছে দিনটি।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী শুরু হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের
সময় মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারপ্রক্রিয়া। গোটা জাতি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়
প্রগতিবিরোধী জঙ্গিবাদী, মৌলবাদী ও যুদ্ধাপরাধীদের প্রতিহত করতে
অঙ্গীকারবদ্ধ। স্বাধীনতাবিরোধী
হিসেবে ব্যাপকভাবে পরিচিত জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামী,
দলটির
সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ,
নায়েবে
আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ও বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী আন্তর্জাতিক
যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের আদেশে কারাগারে আছেন।১৯৭১ সালের আজকের দিনে পাকিস্তানি
শাসনের বিরুদ্ধে মুক্তিপাগল বীর বাঙালির সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু হয়। পাকিস্তানি
হানাদার বাহিনীর নির্বিচার হত্যা, ধ্বংস ও পৈশাচিকতার বিরুদ্ধে ৯ মাসের মরণপণ
লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন বাংলাদেশের,
জন্ম
হয় লাল-সবুজ পতাকার।১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের অব্যবহিত পরেই ভাষার প্রশ্নে একাত্ম হয়
বাঙালি। ১৯৪৮, '৫২ পেরিয়ে '৫৪,
'৬২,
'৬৬-এর
পথ বেয়ে আসে ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান। এ গণ-অভ্যুত্থানে কেঁপে ওঠে পাকিস্তানের
সামরিক শাসক জেনারেল আইয়ুবের মসনদ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ধাপে ধাপে বাঙালি
জাতিকে স্বাধীনতার প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ করেন। '৭০-এর জাতীয় ও প্রাদেশিক
নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী
শাসনভার হস্তান্তর না করে শুরু করল ষড়যন্ত্র। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ও
পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলোচনার নামে
টালবাহানা শুরু করেন। তলে তলে প্রস্তুতি নিতে থাকেন গণহত্যার। বাঙালির মুক্তির
আকাঙ্ক্ষাকে নির্মূল করতে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের আঁধারে পাকিস্তানি হানাদার
বাহিনী অস্ত্র হাতে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। ২৬শে
মার্চের সূচনালগ্নে গ্রেপ্তার হওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা
ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, 'এটাই হয়তো আমার শেষ বার্তা,
আজ
থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন।' এর আগে ৭ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা
সংগ্রামের ডাক দেন। জাতি আজ উৎসবের পাশাপাশি
গভীর শ্রদ্ধা, ভালোবাসায় স্মরণ করবে মহান মুক্তিযুদ্ধের
লাখো শহীদকে। স্মরণ করবে স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও
মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী তাঁর সহকর্মী জাতীয় নেতাদের। জাতি শ্রদ্ধা জানাবে
বীরাঙ্গনা আর শহীদমাতাদের।দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান,
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া পৃথক বাণীতে মুক্তিযোদ্ধাদের
ত্যাগ-তিতিক্ষা ও বীরত্বগাথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন এবং শহীদদের আত্মার মাগফিরাত
কামনা করেন।স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আজ সরকারি ছুটি থাকবে। সরকারি-বেসরকারি
পর্যায়ে নানা অনুষ্ঠান আয়োজনের মধ্য দিয়ে মহান এ দিবস পালন করা হবে। সব ভবন ও
শহরের প্রধান সড়কগুলোতে উড়বে জাতীয় পতাকা। ভোরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর
পুষ্পস্তবক অর্পণের পরই সাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে সাভারের জাতীয়
স্মৃতিসৌধ।দিবসটি উপলক্ষে রেডিও, টেলিভিশন, ইলেকট্রনিক মিডিয়া,
সংবাদপত্রে
বিশেষ নিবন্ধ ও অনুষ্ঠানমালা প্রচার করা হচ্ছে।কর্মসূচি সরকারের
পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে
আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান,
শোভাযাত্রা,
স্বেচ্ছায়
রক্তদান কর্মসূচি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি
নেওয়া হয়েছে।সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে তেজগাঁওয়ের পুরনো বিমানবন্দর এলাকায় ৩১
বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের সূচনা হবে। সকালে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে
জাতীয় শিশু-কিশোর সমাবেশ ও কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর যৌথ
উদ্যোগে হবে সমরাস্ত্র ও জাহাজ প্রদর্শনী।সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর বাদকদল
সংসদ ভবন এলাকা, ফার্মগেট পার্ক এলাকা,
মিরপুর
২ নম্বর স্টেডিয়াম ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যন্ত্রসংগীত পরিবেশন করবে। নৌবাহিনীর
কিছু জাহাজ ঢাকার সদরঘাট, নারায়ণগঞ্জ,
চট্টগ্রাম,
খুলনা,
মংলা
ও বরিশালে জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে। সন্ধ্যায় সশস্ত্র
বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ ভবনগুলোয় আলোকসজ্জা করা হবে। আওয়ামী
লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ভোরে বঙ্গবন্ধু ভবন ও দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়ে
জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন,
বঙ্গবন্ধু
স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন,
টুঙ্গিপাড়ায়
বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন ও জিয়ারত। এ ছাড়া আগামীকাল রবিবার
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভা হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপির কর্মসূচির মধ্যে
রয়েছে সকালে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন, জিয়াউর রহমানের মাজার
জিয়ারত ও শোভাযাত্রা। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার দলটি আলোচনা সভার
আয়োজন করে।দিবসটি উপলক্ষে বঙ্গভবনে দেশের গুরুত্ব্বপূর্ণ নাগরিক,
কূটনীতিক
ও রাজনীতিবিদদের সংবর্ধনা দেবেন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান।সূত্র কালের কন্ঠ About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
Report
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- অসাধারন এবং বিরল কিছু মেঘের ছবি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- কেন তাঁরা চিরকুমার
- রাজপথের দীর্ঘ আলপনা
Popular Posts Last 7 Days
- গীতা সারাংশ
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বঙ্কিমচন্দ্র–রবীন্দ্রনাথ ধর্মতর্ক
- বাউলদের সম্পর্কে লোমহর্ষক তথ্য
- সঠিক জীবনদৃষ্টি !! জীবনে আনে প্রশান্তি !!
- বহুদিন বাদে জলঢুপি কমলা
- কালবৈশাখী বজ্রঝড় শুরু
- WHY WORRY FOR THE FUTURE?
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment