এক নজরে শান্তিতে নোবেল জয়ী ১৫ নারী হলেন—অস্ট্রিয়ার বার্থা স্টাটনার (১৯০৫), যুক্তরাষ্ট্রের জেন অ্যাডামস (১৯৩১), এমিলি গ্রিন (১৯৪৬), আয়ারল্যান্ডের ব্যাটি উইলিয়ামস ও মেইরিড করিগ্যান (১৯৭৬), ভারতের মাদার তেরেসা (১৯৭৯), সুইডেনের আলভা মিরডাল (১৯৮২), মিয়ানমারের অং সান সু চি (১৯৯১), গুয়াতেমালার রিগোবার্তা ম্যানচু (১৯৯২), যুক্তরাষ্ট্রের জডি উইলিয়ামস (১৯৯৭), ইরানের শিরিন এবাদি (২০০৩), কেনিয়ার ওয়াঙ্গিরি মাথাই (২০০৪), লাইবেরিয়ার জনসন সারলিফ ও লেহমাহ গোবি (২০১১) এবং ইয়েমেনের তাওয়াককুল কারমান (২০১১)।
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
শান্তির ১৫ নারী
এ বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট এলেন জনসন
সারলিফ, দেশটির শান্তিবাদী কর্মী লেহমাহ গোবি এবং ইয়েমেনের নারী অধিকার ও
গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কর্মী তাওয়াককুল কারমান। এ নিয়ে মোট ১৫ জন নারী
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন। ১৯০১ সালে নোবেল পুরস্কার প্রবর্তনের পর
থেকে মোট নোবেলজয়ী নারীর সংখ্যা দাঁড়াল ৪৩। ওয়েবসাইট।
এক নজরে শান্তিতে নোবেল জয়ী ১৫ নারী হলেন—অস্ট্রিয়ার বার্থা স্টাটনার (১৯০৫), যুক্তরাষ্ট্রের জেন অ্যাডামস (১৯৩১), এমিলি গ্রিন (১৯৪৬), আয়ারল্যান্ডের ব্যাটি উইলিয়ামস ও মেইরিড করিগ্যান (১৯৭৬), ভারতের মাদার তেরেসা (১৯৭৯), সুইডেনের আলভা মিরডাল (১৯৮২), মিয়ানমারের অং সান সু চি (১৯৯১), গুয়াতেমালার রিগোবার্তা ম্যানচু (১৯৯২), যুক্তরাষ্ট্রের জডি উইলিয়ামস (১৯৯৭), ইরানের শিরিন এবাদি (২০০৩), কেনিয়ার ওয়াঙ্গিরি মাথাই (২০০৪), লাইবেরিয়ার জনসন সারলিফ ও লেহমাহ গোবি (২০১১) এবং ইয়েমেনের তাওয়াককুল কারমান (২০১১)।
এক নজরে শান্তিতে নোবেল জয়ী ১৫ নারী হলেন—অস্ট্রিয়ার বার্থা স্টাটনার (১৯০৫), যুক্তরাষ্ট্রের জেন অ্যাডামস (১৯৩১), এমিলি গ্রিন (১৯৪৬), আয়ারল্যান্ডের ব্যাটি উইলিয়ামস ও মেইরিড করিগ্যান (১৯৭৬), ভারতের মাদার তেরেসা (১৯৭৯), সুইডেনের আলভা মিরডাল (১৯৮২), মিয়ানমারের অং সান সু চি (১৯৯১), গুয়াতেমালার রিগোবার্তা ম্যানচু (১৯৯২), যুক্তরাষ্ট্রের জডি উইলিয়ামস (১৯৯৭), ইরানের শিরিন এবাদি (২০০৩), কেনিয়ার ওয়াঙ্গিরি মাথাই (২০০৪), লাইবেরিয়ার জনসন সারলিফ ও লেহমাহ গোবি (২০১১) এবং ইয়েমেনের তাওয়াককুল কারমান (২০১১)।
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill

Labels:
নোবেল পুরস্কার,
সারা বিশ্ব
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
- বাউলদের সম্পর্কে লোমহর্ষক তথ্য
- চোখের পানির রহস্য
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- The rose And Thorns
- মস্তিস্ক গবেষনায় নতুন তথ্য
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
Popular Posts Last 7 Days
- গীতা সারাংশ
- The rose And Thorns
- দ্রুত ভোট পেয়ে তালিকার প্রথমে সুন্দরবন
- ৩৮ শতাংশ ইউরোপীয় মনোরোগী
- (no title)
- The Poorest Country in America
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- জাঙ্কফুড কিংবা সিগারেট আবিষ্কারের আগেও ছিল হৃদরোগ!
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- সুখী দাম্পত্যের রহস্য
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment