ছবিটি প্রতীকী
প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে মরণপণ লড়াইয়ের পর অবশেষে মৃত্যুর কেলে ঢলে পড়লেন ভারতের নয়াদিল্লিতে গণধর্ষণের শিকার তরুণী। সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিত্সাধীন অবস্থায় আজ শনিবার স্থানীয় সময় ভোর চারটা ৪৫ মিনিটে তাঁর মৃত্যু হয়।
মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. কেভিন লোহ জানিয়েছেন, ‘শান্তিতেই মারা গেছেন তিনি। মৃত্যুর সময় তাঁর স্বজন ও ভারতীয় দূতাবাসের কর্মকর্তা তাঁর পাশেই ছিলেন।’
ডা. কেভিন জানান, মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে আট সদস্যের বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকদের একটি দল ওই তরুণীর চিকিত্সা করছিলেন। তবে শরীরে ও মস্তিষ্কে মারাত্মক আঘাতের কারণে তাঁর বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে পড়ায় অবস্থা এতটাই সংকটাপূর্ণ হয়ে পড়েছিল যে তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হলো না। তাঁর মস্তিষ্ক, ফুসফুস ও তলপেটে গুরুতর জখম ছিল।
সিঙ্গাপুরে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত টি সি এ রাঘবন জানিয়েছেন, তরুণীর মরদেহ ভারতে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
১৬ ডিসেম্বর রাতে নয়াদিল্লিতে একটি চলন্ত বাসে ২৩ বছর বয়সী ওই মেডিকেলের ছাত্রীকে ধর্ষণ করে বাসচালকসহ ছয়জন। পরে তাঁকে ও তাঁর সঙ্গের ছেলে বন্ধুকে রড দিয়ে বেদম পিটিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় চলন্ত বাস থেকে রাস্তায় ছুড়ে ফেলা হয়। পরে ওই ছাত্রীকে নয়াদিল্লির সফদারজং হাসপাতালে চিকিত্সা দেওয়া হয়। ১০ দিন ধরে ওই হাসপাতালে চিকিত্সার পর উন্নত চিকিত্সার উদ্দেশে তাঁকে ২৭ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর চিকিত্সার ব্যয়ভার বহন করছিল ভারতের সরকার।
মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. কেভিন লোহ জানিয়েছেন, ‘শান্তিতেই মারা গেছেন তিনি। মৃত্যুর সময় তাঁর স্বজন ও ভারতীয় দূতাবাসের কর্মকর্তা তাঁর পাশেই ছিলেন।’
ডা. কেভিন জানান, মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে আট সদস্যের বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকদের একটি দল ওই তরুণীর চিকিত্সা করছিলেন। তবে শরীরে ও মস্তিষ্কে মারাত্মক আঘাতের কারণে তাঁর বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে পড়ায় অবস্থা এতটাই সংকটাপূর্ণ হয়ে পড়েছিল যে তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হলো না। তাঁর মস্তিষ্ক, ফুসফুস ও তলপেটে গুরুতর জখম ছিল।
সিঙ্গাপুরে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত টি সি এ রাঘবন জানিয়েছেন, তরুণীর মরদেহ ভারতে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
১৬ ডিসেম্বর রাতে নয়াদিল্লিতে একটি চলন্ত বাসে ২৩ বছর বয়সী ওই মেডিকেলের ছাত্রীকে ধর্ষণ করে বাসচালকসহ ছয়জন। পরে তাঁকে ও তাঁর সঙ্গের ছেলে বন্ধুকে রড দিয়ে বেদম পিটিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় চলন্ত বাস থেকে রাস্তায় ছুড়ে ফেলা হয়। পরে ওই ছাত্রীকে নয়াদিল্লির সফদারজং হাসপাতালে চিকিত্সা দেওয়া হয়। ১০ দিন ধরে ওই হাসপাতালে চিকিত্সার পর উন্নত চিকিত্সার উদ্দেশে তাঁকে ২৭ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর চিকিত্সার ব্যয়ভার বহন করছিল ভারতের সরকার।
প্রথম আলো
0 comments:
Post a Comment