দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী আধুনিক বিমূর্ত ধারার চিত্রশিল্পী হলেন ক্লিফোর্ড স্টিল। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটা অঙ্গরাজ্যে ১৯০৪ সালে তিনি জন্ম নেন। ১৯৮০ সালে এ শিল্পী ডেনবার নগরে মৃত্যুবরণ করেন। ক্লিফোর্ডের মৃত্যুর পর তাঁর চিত্রকর্ম সংরক্ষণে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আগ্রহ দেখা যায়। গত বছর তাঁর চিত্রকর্মের প্রথম নিলামে ১০ কোটি ১৪ লাখ টাকার জোগান এসেছে ডেনবার মিউজিয়ামের জন্য।
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
খ্যাপা নারীর কাণ্ড!
যুক্তরাষ্ট্রের
কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে বিখ্যাত এক শিল্পকর্মের ক্ষতি করেছেন খ্যাপা এক নারী।
শিল্পকর্মটি আধুনিক বিমূর্ত ধারার চিত্রশিল্পী ক্লিফোর্ড স্টিলের। সেটির
মূল্য তিন কোটি (৩০ মিলিয়ন ডলার) টাকার বেশি। খ্যাপাটে ওই নারীর নাম কারমেন
টিসচ (৩৬)। তিনি ডেনবার নগরের জাদুঘরে প্রদর্শনীতে রাখা চিত্রকর্মে প্রথমে
আঁচড় দেন। একপর্যায়ে সেটিতে তিনি মলত্যাগ করেন। এতে তৈলচিত্রটির কতটা
ক্ষতি হয়েছে, তা এখনো নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। ক্লিফোর্ড স্টিল মিউজিয়াম
থেকে প্রাথমিকভাবে জানানো হয়েছে, চিত্রকর্মটি প্রদর্শনীযোগ্য করতে কমপক্ষে
১০ হাজার মার্কিন ডলার ব্যয় হবে। কারমেন টিসচ কেন এমন কাণ্ড করলেন, তা নিয়ে
বিস্তর তদন্ত শুরু হয়েছে। ডেনবার পুলিশ প্রাথমিকভাবে তাঁর বিরুদ্ধে
অপরাধজনিত কর্মকাণ্ডের অভিযোগ এনেছে। ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি অফিস থেকে গত
বুধবার জানানো হয়েছে, তদন্ত চলাকালে কারমেনকে ২০ হাজার মার্কিন ডলারে জামিন
দেওয়া হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ তদন্তের পর তাঁর বিরুদ্ধে বিস্তারিত অভিযোগ আনা
হবে বলে মুখপাত্র লিন কিমবরো সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী আধুনিক বিমূর্ত ধারার চিত্রশিল্পী হলেন ক্লিফোর্ড স্টিল। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটা অঙ্গরাজ্যে ১৯০৪ সালে তিনি জন্ম নেন। ১৯৮০ সালে এ শিল্পী ডেনবার নগরে মৃত্যুবরণ করেন। ক্লিফোর্ডের মৃত্যুর পর তাঁর চিত্রকর্ম সংরক্ষণে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আগ্রহ দেখা যায়। গত বছর তাঁর চিত্রকর্মের প্রথম নিলামে ১০ কোটি ১৪ লাখ টাকার জোগান এসেছে ডেনবার মিউজিয়ামের জন্য।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী আধুনিক বিমূর্ত ধারার চিত্রশিল্পী হলেন ক্লিফোর্ড স্টিল। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটা অঙ্গরাজ্যে ১৯০৪ সালে তিনি জন্ম নেন। ১৯৮০ সালে এ শিল্পী ডেনবার নগরে মৃত্যুবরণ করেন। ক্লিফোর্ডের মৃত্যুর পর তাঁর চিত্রকর্ম সংরক্ষণে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আগ্রহ দেখা যায়। গত বছর তাঁর চিত্রকর্মের প্রথম নিলামে ১০ কোটি ১৪ লাখ টাকার জোগান এসেছে ডেনবার মিউজিয়ামের জন্য।
prothom-alo
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
বিচিত্র,
মজাদার,
মর্মান্তিক,
রহস্যময়,
সারা বিশ্ব
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- অসাধারন এবং বিরল কিছু মেঘের ছবি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- কেন তাঁরা চিরকুমার
- রাজপথের দীর্ঘ আলপনা
Popular Posts Last 7 Days
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment