সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
ফিট থাকতে দৌড়ান, তবে উল্টো দিকে!
নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, দৌড়ানো ফিট
থাকার জন্য ভালো। তবে, উল্টোদিকে বা পেছন দিকে দৌড়ানো স্বাস্থ্যের জন্য
বেশি ভালো! আর এই গবেষণার প্রতিবেদন প্রকাশ পাওয়ার পর বৃটেনের জিমগুলোর
ট্রেডমিল স্টাইল যেন পুরোই পাল্টে গেছে। এখন সব স্বাস্থ্য সচেতন
জিমপ্রেমীরাই ‘রিভার্স’ মোডে ট্রেডমিলে
দৌড়াচ্ছেন। তবে, উল্টো দৌড়ানো নতুন কোনো টার্ম নয়। যারা ফিটনেস সচেতন তারা
অবশ্যই জানবেন এই ট্রেন্ড প্রথম ১৯৭০ সালে চালু হয়। বিশেষ করে বিভিন্ন
খেলায় আহত অ্যাথলেটিকদের পেছন দিকে দৌড়ানোর পরামর্শ দিতেন ‘স্পোর্টস
ডক্টর’রা।
কিন্তু আজকাল এটা ব্যাপকভাবে
অনুসরণ করছেন স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ। বৃটেনের দৈনিক ‘ডেইলি মেইল’এ বলা
হয়েছে, “দ্রুত চর্বি ঝড়ানোর সহজ উপায় হলো, উল্টো হয়ে দৌড়ানো। আর ফিট
দেহগড়নের পাশাপাশি উল্টো দৌড়ে পাওয়া যাবে পিঠ, ঘাড়, কোমরসহ বিভিন্ন
জয়েন্টের ব্যাথা থেকেও মুক্তি। সব মিলিয়ে বৃটেনের অনেক বিশেষজ্ঞরাই এখন
ক্যালসিয়াম ট্যাবলেটের মাত্র কমিয়ে সবাইকে উল্টো দিকে দৌড়ানোর পরামর্শ
দিচ্ছেন।”
সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার
স্ট্যালেনবোস ইউনিভার্সিটি তাদের কয়েকশ শিক্ষার্থীর ওপর একটি গবেষণা চালায়।
শিক্ষার্থীদের দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়। একটি গ্রুপ সপ্তাহে তিনদিন
উল্টোদিকে দৌড়ায় এবং আরেকটি গ্রুপ সাধারণভাবেই ট্রেডমিলে একই সময় দৌড়ায়। ছয়
সপ্তাহ পর দুই গ্রুপের শিক্ষার্থীদেরই স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয় এবং দেখা যায়
উল্টো দিকে দৌড়ানো গ্রুপের শিক্ষার্থীরা অপর গ্রুপের চেয়ে গড়ে ২.৫ শতাংশ
বেশি চর্বি ঝরিয়েছে।
এদিকে বৃটেনের
‘ব্যাকওয়ার্ড রেস’ সংগঠনের আহ্বায়ক জেমস বামবার বলেছেন, “পেছন দিকে দৌড়ানোর
অনেক উপকারিতাই আছে। এটা শরীরকে এবং হাড়ের জয়েন্টগুলোকে ফ্লেক্সিবল করে।”
বামবার
আরো জানান, স্বাভাবিক নিয়মে এক হাজার কদম দৌড়ালে যে উপকার পাওয়া যায়, একশো
কদম উল্টো দৌড়ালে সেই একই সুফল পাওয়া যাবে। তাই বামবার পরার্শ দিয়েছেন,
“সোজা পথে একঘণ্টা হাঁটার চেয়ে, ১৫ মিনিট উল্টো হয়ে দৌড়ানো। সময়ও বাঁচবে,
উপকারও পাবেন।”
বার্তা২৪ ডটনেট
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- অসাধারন এবং বিরল কিছু মেঘের ছবি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- কেন তাঁরা চিরকুমার
- রাজপথের দীর্ঘ আলপনা
Popular Posts Last 7 Days
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment