গুগল সার্চে আইনস্টাইনের আলোর গতিতত্ত্বের সঙ্গে ভূতের সম্পর্ক বিষয়ে ৮০ লাখেরও বেশি সার্চ রেজাল্ট দেখায়। এসব সার্চ ফলের মধ্যে অনেক বিশেষজ্ঞ-এর মতও রয়েছে।
বিখ্যাত ভূত গবেষক জন কাচুবা তার ‘গোস্টহান্টার্স’ বইতে লিখেছেন, ‘আইনস্টাইন প্রমাণ করেছেন বিশ্বের সব শক্তিই ধ্রুব। এ শক্তি তৈরি বা ধ্বংস হয় না কেবল এর রূপান্তর ঘটে মাত্র। তাহলে মানুষ মারা যাবার পর তার শক্তি কোথায় যায়? যদি এ শক্তি ধ্বংস না হয় তবে, আইনস্টাইনের তত্ত্ব মতেই তা অন্যরূপ ধারণ করে।’ গবেষক কাচুবা প্রশ্ন করেছেন, ‘এ নতুন শক্তি তবে কোনটি? তবে এ নতুন শক্তিই কি ভূত?’
কাচুবা’র লেখা এ বইটি ২০০৭ সালে ‘নিউ পেজ বুকস’ প্রকাশ করেছিলো। ওই বইতে কাচুবার দাবী, আইনস্টাইনের তত্ত্বই ভূতের বাস্তবতা প্রমাণ করে।
কাচুবার দাবীর জবাবে গবেষকদের মত হলো, মৃতদেহের শক্তির বেশিরভাগই রূপান্তর প্রক্রিয়ায় পরিবেশে মিশে যেতে অনেক সময়ের প্রয়োজন পড়ে। এ শক্তিকে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড ডিটেক্টর (ইএমএফ) দিয়ে শনাক্ত করা অসম্ভব। আর সেজন্যই ভৌত বিজ্ঞান দিয়ে ভূতের ব্যাখা অসম্ভব। যদি ভূতের অস্তিত্ব থাকেও তবুও আইনস্টাইনের তত্ত্ব দিয়ে অন্তত ভূতের অস্তিত্ব ব্যাখা করা অসম্ভব।
এদিকে, হাইডেফিনিশন (এইচডি) ক্যামেরায় ভূতের ছবি ধারণ করা অসম্ভব বলেও গবেষকরা মত দিয়েছেন।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
0 comments:
Post a Comment