অস্ট্রেলিয়ান জ্যোর্তিবিদ মাইকেল ম্যাটিয়াজো পর্যবেক্ষণ করছিলেন এলিনিন নামের এ ধূমকেতুটি। সেপ্টেম্বর ১০ তারিখে তিনি দেখেন এলিনিন ক্রমশ সূর্য রশ্মিতে মিলিয়ে যাচ্ছে। তাঁর মতে, এলিনিনের জীবদ্দশা সূর্যে এসে থেমে গেছে। তাই এটি আর দেখা যাবে না।
পৃথিবী ধ্বংস করতে সৌরঝড় এবং ধূমকেতু আসছে এমন খবর আগে চাউর হলেও ধূমকেতুর শংকা মুক্ত হয়েছে পৃথিবী এমনটাই দাবি করেছেন গবেষকরা।
এলিনিন বিষয়ে গবেষকরা জানিয়েছেন, গড়পড়তা ধূমকেতুর ভরের চেয়ে এটির ভর কম। ২.১ কোটি মাইলের মধ্যেই এর ক্ষমতা সীমাবদ্ধ। ১৬ অক্টোবর এটি পৃথিবীর খুব কাছে দেখা দেবার আশংকা ছিলো। গত ১৯ আগস্ট ৮.১ ম্যাগনিটিউডের এ ধূমকেতুটি খালি চোখে দেখা গিয়েছিলো। আর ২০ আগস্ট থেকেই এটি সৌরঝড়ে পড়ে ক্রমশ ম্লান হতে শুরু করে।
গবেষকদের মতে, এলিনিনের মতো ধূমকেতুর শেষ পরিণতি এভাবেই হয়। সূর্যের কাছে আসার পর হারিয়ে যায় তারা।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
0 comments:
Post a Comment