দেশের মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষার ফল আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়েছে। এ বছর আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডসহ ১০টি বোর্ডে মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮২ দশমিক ৩১ শতাংশ। এর মধ্যে আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের গড় পাসের হার ৮২ দশমিক ১৬ শতাংশ।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফল ঘোষণা করেন। আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ফল প্রকাশ হয় বেলা দুইটায়।
এর আগে বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এ ফলাফলের একটি কপি জমা দেওয়া হয়েছে। ওই সময় বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘মান বৃদ্ধির সূচকে ইতিবাচক লক্ষণ প্রকাশ পেয়েছে। শতকরা পাসের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক কমেছে। শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমেছে। ফলাফলের এ তথ্যগুলো পুরো শিক্ষাব্যবস্থার জন্য খুবই ইতিবাচক। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গৃহীত নানা পদক্ষেপ, এবং শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের অক্লান্ত প্রচেষ্টাসহ সমগ্র শিক্ষা পরিবারের সার্বিক সহযোগিতায় এ অবস্থানে পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে। ’
জানা গেছে, আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে মাধ্যমিক (এসএসসি), কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি (ভোকেশনাল) এবং বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৬ হাজার ৭৪৯ জন। এর মধ্যে আটটি সাধারণ বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬২ হাজার ৭৮৮ জন শিক্ষার্থী।
পরীক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট (www.educationboardresults.gov.bd) এবং সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফল সংগ্রহ করতে পারবে।
এ ছাড়া মুঠোফোনে সংক্ষিপ্ত বার্তার (এসএমএস) মাধ্যমেও নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে ফল পাওয়া যাচ্ছে। ই-মেইলেও ফল পাওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় উপকমিটির বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ফল পুনরায় নিরীক্ষণের জন্য সংক্ষিপ্ত বার্তার মাধ্যমে ১৪ থেকে ২১ মে পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে।
গত ১ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। এবার মাদ্রাসা ও কারিগরিসহ ১০টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১৩ লাখ ১৫ হাজার দুজন পরীক্ষার্থী ছিল।
সূত্র: প্রথম আলো
আজ বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফল ঘোষণা করেন। আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ফল প্রকাশ হয় বেলা দুইটায়।
এর আগে বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এ ফলাফলের একটি কপি জমা দেওয়া হয়েছে। ওই সময় বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘মান বৃদ্ধির সূচকে ইতিবাচক লক্ষণ প্রকাশ পেয়েছে। শতকরা পাসের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক কমেছে। শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমেছে। ফলাফলের এ তথ্যগুলো পুরো শিক্ষাব্যবস্থার জন্য খুবই ইতিবাচক। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গৃহীত নানা পদক্ষেপ, এবং শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের অক্লান্ত প্রচেষ্টাসহ সমগ্র শিক্ষা পরিবারের সার্বিক সহযোগিতায় এ অবস্থানে পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে। ’
জানা গেছে, আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে মাধ্যমিক (এসএসসি), কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি (ভোকেশনাল) এবং বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৬ হাজার ৭৪৯ জন। এর মধ্যে আটটি সাধারণ বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬২ হাজার ৭৮৮ জন শিক্ষার্থী।
পরীক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট (www.educationboardresults.gov.bd) এবং সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফল সংগ্রহ করতে পারবে।
এ ছাড়া মুঠোফোনে সংক্ষিপ্ত বার্তার (এসএমএস) মাধ্যমেও নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে ফল পাওয়া যাচ্ছে। ই-মেইলেও ফল পাওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় উপকমিটির বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ফল পুনরায় নিরীক্ষণের জন্য সংক্ষিপ্ত বার্তার মাধ্যমে ১৪ থেকে ২১ মে পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে।
গত ১ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। এবার মাদ্রাসা ও কারিগরিসহ ১০টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১৩ লাখ ১৫ হাজার দুজন পরীক্ষার্থী ছিল।
সূত্র: প্রথম আলো
0 comments:
Post a Comment