সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
কাগজ-ফোন (পেপার-ফোন)
আধুনিক জীবনের অপরিহার্য অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে মোবাইল ফোনসেট। বাজারে পাল্লা দিয়ে চলছে নিত্যনতুন ডিজাইনের মোবাইল ফোনসেট ছাড়ার হিড়িক। কোন কম্পানি কত আগে, কত কম দামে বেশি সুবিধাসম্পন্ন, কত হালকা মোবাইল ফোনসেট বাজারে ছাড়তে পারে; তা নিয়ে এক মহাযুদ্ধ। ক্রেতারাও ঝুঁকছে নতুন নতুন বাহারি পণ্যের দিকে। কিন্তু তাও যেন মনঃপূত হচ্ছিল না। তাই সবাইকে চমকে দেওয়ার মতো মোবাইল ফোনসেট তৈরি করল কানাডার একদল বিজ্ঞানী। তাদের উদ্ভাবিত এ মোবাইল ফোনসেট এতটাই পাতলা যে এর নাম দেওয়া হয়েছে কাগজ-ফোন (পেপার-ফোন)। ক্রেডিট কার্ডের মতো মানিব্যাগেও বহন করা যাবে এ ফোনসেট।
কল করা থেকে শুরু করে গান শোনা, বই পড়া ইত্যাদি যা যা একটি স্মার্টফোনে সম্ভব তার সবকিছুই করা যাবে এ কাগজ-ফোনে। এটি অনেকটা কম্পিউটারের মতোও কাজ করবে। সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকটি হচ্ছে_এ ফোনসেট দিয়ে কথা না বললে এর কোনো চার্জই খরচ হবে না।
কাগজ-ফোনসেটের উদ্ভাবক কুইন্স ইউনিভার্সিটির হিউম্যান মিডিয়া ল্যাবের পরিচালক রোয়েল ভার্টিগাল বলেন, ‘এটাই ভবিষ্যৎ। আগামী পাঁচ বছরে সবকিছুই দেখতে অনেকটা এ রকম হয়ে যাবে। এ ফোন দেখতে এক টুকরো কাগজের মতো এবং সে রকমভাবেই এটি ব্যবহার করা যাবে। অর্থ্যাৎ লোকজন যখন এ ফোনে কিছু পড়বে তাদের মনেই হবে না হাতে কাঁচ বা ধাতবের কোনো টুকরো ধরা আছে। আপনি এটিকে ভাঁজ করে নিয়েও কথা বলতে পারবেন, আঙুলের সাহায্যে বইয়ের পাতা উল্টানোর মতো ব্যবহার করতে পারবেন, আবার কলম দিয়ে এতে লিখতেও পারবেন।’
গবেষকরা জানান, এ ফোনসেটের ডিসপ্লে তৈরি করা হয়েছে পাতলা ফিল্ম দিয়ে, যার আকার ৯ দশমিক ৫ সেন্টিমিটার। এ কারণে এটি বাজারে থাকা অন্য যেকোনো স্মার্টফোনের চেয়েও সহজে বহনযোগ্য। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইন।
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- অসাধারন এবং বিরল কিছু মেঘের ছবি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- কেন তাঁরা চিরকুমার
- ঘোড়ার সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্ব নয় হাজার বছরের!
Popular Posts Last 7 Days
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- নিউমারোলজি অনুসারে কেমন যাবে আপনার ২০১৬ সাল? - বলেছেন কাওসার আহমেদ চোউধুরী
- চকলেট এর উপকারীতা
- বহুদিন বাদে জলঢুপি কমলা
- সৌন্দর্যবর্ধক চিকিৎসা নিচ্ছেন এরশাদ
- গুগল ও য়েইসবুকের আয়ের উৎস
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment