ফ্রান্সিস বেকন লিখেছেন, ‘‘মিথ্যাকে কেন মানুষ মিথ্যার খাতিরেই ভালোবাসে? কবিদের কথা আলাদা। আনন্দ সৃষ্টির জন্য সত্যকে তারা উপেক্ষার দৃষ্টিতে দেখেন। ব্যবসায়ীদের কথাও ভিন্ন-লাভের খাতিরে তারা মিথ্যাকথনে এমন কিছু দোষ দেখতে পান না। কিন্তু সাধারণ মানুষ? তারা তো এসব শ্রেণীর কোনোটিতেই পড়েন না!’’
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
মিথ্যা ও মিথ্যার রকমফের
এই লেখাটি ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড পিআর বিভাগের উপ-পরিচালক ও প্রধান স্যার আমিনুল হক এর। লেখাটি পড়ে আমার ভাল লাগল তাই আপনাদের সাতে শেয়ার করলাম। লেখাটি http://www.barta24.net এ প্রকাশিত
ফ্রান্সিস বেকন লিখেছেন, ‘‘মিথ্যাকে কেন মানুষ মিথ্যার খাতিরেই ভালোবাসে? কবিদের কথা আলাদা। আনন্দ সৃষ্টির জন্য সত্যকে তারা উপেক্ষার দৃষ্টিতে দেখেন। ব্যবসায়ীদের কথাও ভিন্ন-লাভের খাতিরে তারা মিথ্যাকথনে এমন কিছু দোষ দেখতে পান না। কিন্তু সাধারণ মানুষ? তারা তো এসব শ্রেণীর কোনোটিতেই পড়েন না!’’
আলিমুল হক
ফ্রান্সিস বেকন লিখেছেন, ‘‘মিথ্যাকে কেন মানুষ মিথ্যার খাতিরেই ভালোবাসে? কবিদের কথা আলাদা। আনন্দ সৃষ্টির জন্য সত্যকে তারা উপেক্ষার দৃষ্টিতে দেখেন। ব্যবসায়ীদের কথাও ভিন্ন-লাভের খাতিরে তারা মিথ্যাকথনে এমন কিছু দোষ দেখতে পান না। কিন্তু সাধারণ মানুষ? তারা তো এসব শ্রেণীর কোনোটিতেই পড়েন না!’’
বেকন আমার প্রিয় প্রাবন্ধিক। কিন্তু তার এ বক্তব্যের সাথে পুরোপুরি একমত হতে পারছি না। প্রথমত, মিথ্যাকে সবাই ভালোবাসে- এ কথা ঠিক নয়।
দ্বিতীয়ত, একশ্রেণীর ব্যবসায়ী (সব ব্যবসায়ী নয়) যেমন লাভের খাতিরে মিথ্যাকথনে কুণ্ঠিত হন না, তেমনি সাধারণ মানুষও অনেক সময় মিথ্যা বলে নিজের স্বার্থরক্ষার খাতিরে, নিজের লাভের জন্য। আপনজনের স্বার্থ রক্ষার জন্যও অনেকে কখনো-সখনো মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে থাকেন। সংখ্যায় কম হলেও, কেউ কেউ মিথ্যা বলেন অকারণে, মিথ্যা বলা তাদের স্বভাব বলে। আর একশ্রেণীর লোক আছেন যাদের পক্ষে মিথ্যা না-বলে থাকা কঠিন। এরা হলেন তারা, যারা খুব বেশি জানেন (এটি অবশ্য আমার কথা নয়, অস্ট্রিয়ান দার্শনিক লুইং জেন্সস্টিনের ধারণা)।
মিথ্যা কয় প্রকার? ইংরেজ স্টেটসম্যান ও লেখক বেঞ্জামিন ডিসরেইলি মিথ্যাকে ভাগ করেছেন তিনভাগে- মিথ্যা, ডাহা মিথ্যা ও পরিসংখ্যান। পরিসংখ্যানবিদরা নিশ্চয়ই তার বক্তব্য মেনে নিতে চাইবেন না। পরিসংখ্যান, অমত্মত আমাদের দেশে, সব সময় সঠিক চিত্র তুলে ধরে না- একথা সত্য। কিন্তু তাই বলে ‘পরিসংখ্যান’ শব্দটিকে মিথ্যার সমার্থক মনে করা বোধ করি ঠিক ন্যায়সঙ্গত হবে না। তবে, এ নিয়ে অযথা বিতর্কে লিপ্ত হতে চাই না। তারচে বরং অন্য আরেক ধরনের মিথ্যার কথা বলি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় শিক্ষক আমাদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন ‘সাদা মিথ্যা’ বা ‘নির্দোষ মিথ্যা’-র সঙ্গে। ইংরেজিতে একে বলে ‘হোয়াইট লাই’। ‘এলাম আমি কোথা থেকে?’- এ ধরনের প্রশ্নের জবাবে আমাদের দেশের মায়েরা খোকাদের (এবং খুকুদের) যা বলে থাকেন, তাকে হোয়াইট লাই বা সাদা মিথ্যা বলা যেতে পারে। অনেকে অবশ্য বলেন যে, মিথ্যা মিথ্যা-ই। একে ভিন্ন ভিন্ন নাম দেয়ার কোনো অর্থ হয় না। বরং মিথ্যাকে ‘ছোটো’, ‘বড়’, বা ‘সাদা’ হিসেবে আখ্যায়িত করে, প্রকারামত্মরে, মিথ্যা বলাকে উৎসাহিত করা হয়ে থাকে। সুতরাং, তাদের মতে, মিথ্যা ‘মিথ্যা’ হিসেবেই সর্বক্ষেত্রে এবং সর্বাবস্থায় পরিত্যাজ্য।
ফরাসি লেখক-দার্শনিক মতাঁ-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, ‘‘মিথ্যা কথা বলাকে অত বড় অন্যায় এবং ঘৃণার কাজ মনে করা হয় কেন?’’ জবাবে তিনি বললেন, ‘‘সূক্ষ্ম বিচারে দেখা যাবে যে, যে ব্যক্তি ঈশ্বরের উদ্দেশে মিথ্যা বলে, সে দুঃসাহসী। আর যে ব্যক্তি মানুষের উদ্দেশে মিথ্যা বলে, সে কাপুরম্নষ। কারণ, মিথ্যাবাদী ঈশ্বরের মুখোমুখি হয়ে অন্যায় করে এবং লোক-সমাজে কাপুরম্নষের মতো সত্য গোপন করে। মিথ্যাবাদী ও বিশ্বাস-ভঙ্গকারীদের জন্য ঈশ্বরের বিচার নেমে আসবে।’’
অন্যসব ধর্মের মতো ইসলামও মিথ্যাকথনের বিরম্নদ্ধে নেয় কঠোর অবস্থান। ইসলামের শেষ আসমানী গ্রন্থ আল-কুরআন বলছে, ‘‘মিথ্যাবাদীর ওপর আল াহর অভিশাপ বর্ষিত হোক।’’(সুরা ইমরান, আয়াত-৬১)। আর ইসলামের শেষনবী তো কৌতুক-ছলে বা লোকদের হাসাবার উদ্দেশেও মিথ্যা বলতে কঠোরভাবে নিষেধ করে গেছেন। তিনি এমনও বলেছেন, ‘‘সমত্মানদের সঙ্গে এমন কোনো ওয়াদা করবে না, যা তোমরা পূরণ করতে পারবে না বলে জানো (অর্থাৎ তাদের মিথ্যা প্রতিশ্রম্নতি দেবে না)।’’
মিথ্যাকে বলা হয় ‘সব পাপের মা’। এর মানে মিথ্যা খুবই খারাপ চিজ। কিন্তু সত্য কি সব সময় ভালো? ইংরেজ কবি ও চিত্রকর উইলিয়াম বে ইক কী বলছেন শুনুন- ‘এ ট্রুথ দ্যাটস টোল্ড উইথ ব্যাড ইনটেন্ট/বিটস অল দ্য লাইস ইউ ক্যান ইনভেন্ট।’
কবি এখানে যা বলতে চেয়েছেন তার সহজ বাংলা হচ্ছে, বদমতলবে বলা সত্যের চাইতে খারাপ মিথ্যা তুমি বলতে পারো না। বাসত্মবিকই তাই। কোনো সত্য প্রকাশের উদ্দেশ্য যখন থাকে খারাপ, তখন তা মঙ্গল বয়ে আনে না। পরচর্চার কথাই ধরম্নন। পরচর্চার সময় সত্য বললেও তা ঘৃণিত, পরিত্যাজ্য, অগ্রহণযোগ্য। ধর্মও তা-ই বলে।
আবারো বেকনের আশ্রয় নিই। তিনি বলেছেন, ‘সত্যকে বোধ হয় মুক্তার মূল্য দেয়া চলে।’ খাঁটি কথা। কিন্তু সেই সত্যের সঙ্গে যখন খানিকটা মিথ্যা মিশিয়ে দেয়া হয়, তখন? জার্মান পদার্থবিদ ও দার্শনিক জি সি লিগ্টেনবার্গ খানিকটা মিথ্যামিশ্রিত বা খানিকটা বিকৃত সত্যকে আখ্যায়িত করেছেন ‘সবচে ক্ষতিকর ও বিপদজনক অসত্য’ হিসেবে।
মার্কিন মনোবিজ্ঞানী উইলিয়াম জেম্স্ আরেক ধরনের সত্যের কথা বলেছেন, যা সবচে খারাপ মিথ্যার চেয়েও খারাপ। তিনি বলেছেন, ‘দেয়ার ইজ নো ওরস লাই দ্যান অ্যা ট্রুথ মিসআন্ডারস্টুড বাই দোজ হু হিয়ার ইট।’ এ ধরনের সত্য এমনভাবেই পরিবেশন করা হয় যাতে দর্শক-শ্রোতারা বিভ্রামত্ম হন বা তাকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করতে প্ররোচিত হন। আমরা কিন্তু সমাজ-জীবনে এমনধারা সত্যকথনে কম পারঙ্গম নই!
এমন কোনো ধর্ম নেই যা মিথ্যার পরিবর্তে সত্যের চর্চা করতে তাগিদ না-দেয়। অতএব মিথ্যা, মিথ্যামিশ্রিত সত্য বা বদমতলবে-বলা সত্য নয়, চাই প্রকৃত সত্যের চর্চা। ইংরেজ কবি জন কিট্স বলেছেন, ‘সুন্দরই সত্য, সত্যই সুন্দর।’
কবির আবেগ হয়তো এখানে বাসত্মবতাকে শতভাগ ছুঁয়ে যেতে পারেনি। আমার কাছে বরং আফ্রিকান লেখক নাদিন গোদিমারকেই এক্ষেত্রে মনে হয় অধিক বাসত্মববাদী। তিনি বলেছেন, ‘‘সত্য সবসময় সুন্দর হয় না। তবে, সত্যের জন্য মনে ক্ষুধা থাকা সবসময়ই সুন্দর।’’
পরিসংখ্যানের কথা বলেছি। পরিসংখ্যান মাঝে-মধ্যে অপ্রিয় বা অসুন্দর সত্য প্রকাশ করে। অপ্রিয় বা অসুন্দর হলেও, সত্যকে মেনে নেয়ার প্রবণতা থাকাই শ্রেয়।
সত্যের চর্চা হওয়া উচিত সমাজের বা রাষ্ট্রের প্রতিটি সত্মরে। আখেরে মিথ্যা তো ক্ষতিকরই বটে। আপনি মিথ্যা বলবেন, সত্যকে গোপন করবেন, আর, আজ না-হোক কাল, তা প্রকাশিত হয়ে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করবে না-এমন ভাবনা কেবল বোকারাই ভাবতে পারে।
মিথ্যা বলার সঙ্গে যখন বিশ্বাসযোগ্যতার প্রশ্নটি জড়িত, তখন এ ব্যাপারে সবচে বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত রাজনীতিবিদদের। কারণ, জনগণের কাছে তাদের ভোট চাইতে হয়। তাদের কোনো কথা বা বক্তব্য মিথ্যা বা মিথ্যামিশ্রিত বলে প্রমাণিত হবার সম্ভাব্য পরিনাম কী হতে পারে তা তো সহজেই অনুমেয়।
আর সরকারের সঙ্গে সংশি ষ্ট সবার উচিত এ ব্যাপারে ডাবল সাবধানতা অবলম্বন করা। দেশের প্রকৃত হালচাল সম্পর্কে জনগণকে জানানোর দায়িত্ব সরকারের। মনে রাখতে হবে, জনগণের ভোট নিয়েই সরকার গঠিত হয়। সেই সরকার যখন মিথ্যাচারে লিপ্ত হয়, তখন তা ডাবল অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবার যোগ্য।
আগেই বলা হয়েছে, সত্য সবসময় সুন্দর বা প্রিয় হয় না। আমাদের মতো দরিদ্র দেশে ‘দেশ উন্নয়নের জোয়ারে ভেসে যাচ্ছে’ ধরনের ডাহা মিথ্যা বলার চেয়ে, দেশের প্রকৃত চেহারাটি দেশবাসীর সামনে তুলে ধরে, সে ‘চেহারাটি’ কিভাবে আরো সুন্দর করা যায়, তার বিশ্বাসযোগ্য ও বাসত্মবায়নযোগ্য পরিকল্পনা পেশ করলেই বরং দেশবাসী বেশি খুশি হবে। কোদালকে কোদাল বলাই তো সবচে নিরাপদ, নয় কি?
লেখক : ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড পিআর বিভাগের উপ-পরিচালক ও প্রধান।
alimulh@yahoo.com
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
Philosophy,
Philosophy-Religion,
Thesis,
দর্শন,
ধর্ম-দর্শন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- অসাধারন এবং বিরল কিছু মেঘের ছবি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- কেন তাঁরা চিরকুমার
- ঘোড়ার সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্ব নয় হাজার বছরের!
Popular Posts Last 7 Days
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- নিউমারোলজি অনুসারে কেমন যাবে আপনার ২০১৬ সাল? - বলেছেন কাওসার আহমেদ চোউধুরী
- চকলেট এর উপকারীতা
- বহুদিন বাদে জলঢুপি কমলা
- সৌন্দর্যবর্ধক চিকিৎসা নিচ্ছেন এরশাদ
- গুগল ও য়েইসবুকের আয়ের উৎস
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment