ঢাকা ও ঢাকার বাইরে এই প?ূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ টেলিস্কোপের মাধ্যমে দেখানোর আয়োজন করে একাধিক বিজ্ঞান সংগঠন। রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় সাধারণ মানুষকে আগ্রহভরে গ্রহণ উপভোগ করতে দেখা গেছে।
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
আগ্রহ নিয়ে মানুষ দেখল বছরের শেষ পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ (ভিডিওসহ)
বছরের দ্বিতীয় ও শেষ পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ সংঘটিত হলো গতকাল শনিবার।
বাংলাদেশের আকাশে চন্দ্রগ্রহণ পূর্ণতা পায় রাত আটটা সাত মিনিটে। দেশের
প্রায় সব জায়গা থেকে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণটি দেখা গেছে। উৎসাহ নিয়ে ঢাকাসহ
দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মানুষ এই গ্রহণ দেখেছে।
ঢাকা ও ঢাকার বাইরে এই প?ূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ টেলিস্কোপের মাধ্যমে দেখানোর আয়োজন করে একাধিক বিজ্ঞান সংগঠন। রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় সাধারণ মানুষকে আগ্রহভরে গ্রহণ উপভোগ করতে দেখা গেছে।
বিজ্ঞান সংগঠন অনুসন্ধিৎসু চক্র জানায়, বাংলাদেশ সময় বিকেল পাঁচটা ৩৬ মিনিটে শুরু হয় চন্দ্রগ্রহণের উপচ্ছায়া পর্যায়। ছায়া গ্রহণ শুরু হয় সন্ধ্যা ছয়টা ৪৭ মিনিটে। গ্রহণ পূর্ণতা পায় রাত আটটা সাত মিনিটে এবং তা চলে আটটা ৫৮ মিনিট পর্যন্ত। রাত ১১টা ২৮ মিনিটে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণের শেষ উপচ্ছায়া পর্যায়ের সমাপ্তি ঘটে। দেশের আকাশ থেকে আগামী সাত বছর এমন পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ আর দেখা যাবে না। বাংলাদেশ থেকে পরবর্তী পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ দেখতে অপেক্ষা করতে হবে ২০১৮ সালের ২৭ জুলাই পর্যন্ত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ থেকে টেলিস্কোপের মাধ্যমে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ দেখতে ক্যাম্প স্থাপন করে বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ ও অনুসন্ধিৎসু চক্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছাড়াও অনেকে সেখানে ভিড় জমিয়েছিল গ্রহণ দেখতে। যথাযথভাবে পর্যবেক্ষণের জন্য ক্যাম্পে আট ইঞ্চি স্মিড ক্যাসিগ্রেইন টেলিস্কোপ ও চার ইঞ্চি মাকসুতভ ক্যাসিগ্রেইন টেলিস্কোপ ব্যবহার করে অনুসন্ধিৎসু চক্র।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী ফারজানা তাবাসসুম চন্দ্রগ্রহণ দেখতে এসেছিল তার মায়ের সঙ্গে। টেলিস্কোপের মাধ্যমে চন্দ্রগ্রহণ দেখে সে দারুণ খুশি। তবে পূর্ণ গ্রহণ শুরু না হওয়ায় সে পুরো চাঁদ ঢেকে যেতে দেখেনি।
ফারজানার মতো শিশু থেকে শুরু করে সরকারি কর্মকর্তা ইয়াসীন এলাহীর মতো পঞ্চাশোর্ধ্ব অনেকেই লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন টেলিস্কোপে চন্দ্রগ্রহণ দেখার জন্য। সবার জন্য এটি ছিল উন্মুক্ত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে টেলিস্কোপের মাধ্যমে গ্রহণ পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি প্রজেক্টরে চন্দ্রগ্রহণ (ধারণকৃত) দেখানোর আয়োজন করেছিল বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ।
অনুসন্ধিৎসু চক্রের উদ্যোগে ঢাকার অপর ক্যাম্পটি অনুষ্ঠিত হবে মিরপুরের হারুন মোল্লা ঈদগাহ মাঠে। এ ছাড়া ধানমন্ডি মাঠে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ পর্যবেক্ষণের আয়োজন করে অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন।
ঢাকার বাইরে অনুসন্ধিৎসু চক্রের উদ্যোগে বরিশাল জেলা সদরের পরশ সাগর মাঠ (নতুন হোস্টেলসংলগ্ন), ঠাকুরগাঁও জিলা স্কুল মাঠ ও সিলেটের ৮৭ মজুমদারী অম্বরখানায় পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়। ঢাকার বাইরে ময়মনসিংহ, বরিশাল, দিনাজপুর, চট্টগ্রাম ও সিলেটে চন্দ্রগ্রহণ পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প স্থাপন করে বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ। prothom-alo
ঢাকা ও ঢাকার বাইরে এই প?ূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ টেলিস্কোপের মাধ্যমে দেখানোর আয়োজন করে একাধিক বিজ্ঞান সংগঠন। রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় সাধারণ মানুষকে আগ্রহভরে গ্রহণ উপভোগ করতে দেখা গেছে।
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
অদেখা ভুবন,
অলৌকিক,
প্রকৃতি,
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি,
সারা বিশ্ব
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- অসাধারন এবং বিরল কিছু মেঘের ছবি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- কেন তাঁরা চিরকুমার
- রাজপথের দীর্ঘ আলপনা
Popular Posts Last 7 Days
- গীতা সারাংশ
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বঙ্কিমচন্দ্র–রবীন্দ্রনাথ ধর্মতর্ক
- বাউলদের সম্পর্কে লোমহর্ষক তথ্য
- সঠিক জীবনদৃষ্টি !! জীবনে আনে প্রশান্তি !!
- বহুদিন বাদে জলঢুপি কমলা
- কালবৈশাখী বজ্রঝড় শুরু
- WHY WORRY FOR THE FUTURE?
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment