সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
হাই তুলে মাথা ঠান্ডা রাখুন
ক্যালিফোর্নিয়া, ২০
সেপ্টেম্বর: শরীর দুর্বল হয়ে পড়লে, ঘুম পেলে কিংবা বিরক্তিবোধ করলে আমরা
হাই তুলি। কিন্তু সম্প্রতি হাই তোলার একটি নতুন ব্যাখ্যা দিলেন আমেরিকার
বিশেষজ্ঞরা।
আমেরিকার
প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক জানিয়েছেন, হাই তোলা হলো প্রাকৃতিক
উপায়ে মস্তিষ্ককে ঠান্ডা করার প্রক্রিয়া। সহজ ভাষায় ঘন ঘন হাই উঠলে বুঝতে
হবে, আশপাশের পরিবেশের আবহাওয়ার চেয়ে আপনার মাথা অনেক বেশি গরম হয়ে গেছে।
তাই হাই এসে আপনার মস্তিষ্ককে ঠান্ডা করছে।
প্রিন্সটন
ইউনিভার্সিটির ইকোলজি অ্যান্ড এভ্যুলশনারি বায়োলজি ডিপার্টমেন্টের পোস্ট
ডক্টরাল অ্যাসোসিয়েট এবং এই গবেষণার প্রধান অ্যান্ড্রু গালাপ জানান,
মানুষের হাই তোলার মাত্রা নির্ভর করে তার পারিপার্শ্বিক আবহাওয়া ও
তাপামাত্রার ওপর। ঋতুভেদেও হাই তোলার মাত্রর পরিবর্তন হয়।
তিনি
জানান, তাদের গবেষণায় দেখা গেছে মানুষ শীতকালে বেশি হাই তোলে। কারণ এ সময়
আমাদের আশপাশের তাপমাত্রার চেয়ে আমাদের মস্তিস্ক বেশি গরম হয়ে যায়। আর তখনই
আমাদের হাই ওঠে। এতে করে বাইরের ঠান্ডা বাতাস মুখ দিয়ে ঢুকে সরাসরি আমাদের
মস্তিষ্কে চলে যায় এবং মাথা ঠান্ডা করে।
অন্যদিকে
শীতের চেয়ে গরমের সময় হাই অনেক কম ওঠে। কারণ ওই একই। তখন আমাদের আশপাশের
তাপমাত্রার চেয়ে মাস্কিষ্কের তাপমাত্রা কম থাকে। ব্যাপারটা আরো
পরিষ্কারভাবে বোঝা যায়, যদি অনেকক্ষণ রোদে দাঁড়িয়ে থাকার পর আমরা কোনো
ঠান্ডা রুমে ঢুকি, দেখা যাবে কিছুক্ষণের মধ্যেই আমাদের ঘন ঘন হাই আসছে। এর
মানে হলো আমাদের মস্তিষ্ক চাইছে তাকে ঠান্ডা করা হোক। তাই হাইয়ের মাধ্যমে
ওই রুমের ঠান্ডা বাতাসগুলো মুখ দিয়ে মস্তিষ্ক পর্যন্ত পৌঁছে তা মাথাকে
ঠান্ডা করছে।
গালাপ এবং তার সহকর্মীরা
এই গবেষণাটি ১৬০ জন আমেরিকানের ওপার চালান। তারা শীতকালে ৮০ জনকে
পর্যবেক্ষণ করেন এবং গ্রীষ্মকালে আরো ৮০ জনকে পর্যবেক্ষণ করেন। সেখানে তারা
লক্ষ করেন যে, গ্রীষ্মকালের তুলনায় শীতকালে মানুষ বেশি হাই তুলছে। তাই এই
হাই তোলাকে গবেষকরা নতুন একটি নাম দিয়েছেন, যা হলো-প্রাকৃতিক মস্তিষ্ক
শীততাপ নিয়ন্ত্রক।
বার্তা২৪ ডটনেট
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- অসাধারন এবং বিরল কিছু মেঘের ছবি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- রাজপথের দীর্ঘ আলপনা
- কেন তাঁরা চিরকুমার
- ঋণের চক্রে আত্মহননের মিছিল
Popular Posts Last 7 Days
- অসাধারন এবং বিরল কিছু মেঘের ছবি
- গীতা সারাংশ
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- ঘোড়ার সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্ব নয় হাজার বছরের!
- সাহারা মরুভূমির জানা-অজানা
- বিচ্ছেদের আগুনে পুরুষই পোড়েন বেশি!
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment