সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
‘সেলফোন ব্যবহারে মস্তিষ্কক্যান্সার হতে পারে’
সেলফোনের ব্যবহারে মস্তিষ্কে ক্যান্সার হতে পারে বলে
সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অঙ্গ সংগঠন
ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যান্সার (্্আইএআরসি) সম্প্রতি এক গবেষণায়
এ আশঙ্কা ব্যক্ত করেছে বলে এনডিটিভি জানায়।
১৪ দেশের ৩১ জন বিজ্ঞানীর সমন্বয়ে
গঠিত প্যানেল এ গবেষণায় নিয়োজিত ছিলেন। এর নেতৃত্ব দেন ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন
ক্যালিফোর্নিয়ার ডা. জোনাথন এম. সামেট। তিনি প্রেসিডেন্ট ওবামার ন্যাশনাল
ক্যান্সার অ্যাডভাইজরি বোর্ডের একজন সদস্য।
এটি নতুন কোনো গবেষণা
নয়। গবেষক প্যানেল মানবদেহে সেলফোন থেকে নির্গত রেডিও ফ্রিকোয়েন্সির প্রভাব বিষয়ক
বিদ্যমান অসংখ্য গবেষণা পর্যালোচনা করে এ আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন।
এক সংবাদ সম্মেলনে ডা. সামেট জানান, খুব বেশি মাত্রায় সেলফোন ব্যবহারকারীদের মধ্যে গিলোমা
নামের বিশেষ এক ধরনের ব্রেইন টিউমার হওয়ার প্রবণতা লক্ষ করা যায়। আর এ তথ্যের
ভিত্তিতে এ গবেষণায় সেলফোনকে ‘ক্যান্সারের
সম্ভাব্য ঝুঁকি’ হিসেবে
বিবেচনা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত বছর ১৩টি দেশে পরিচালিত এক গবেষণায় সেলফোন ব্যবহার ও
ব্রেন টিউমারের ঝুঁকির মধ্যে কোনো সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া না গেলেও এতে উচ্চ মাত্রায়
সেলফোন ব্যবহারকারীদের মধ্যে গিলোমা আকান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৪০ শতাংশ বলে উল্লেখ করা
হয়। সেলফোন ব্যবহারের প্রভাব বিষয়ে এটি ছিলো সবচেয়ে বড় গবেষণা।
বর্তমান গবেষণায় বিশ্ব
স্বাস্থ্য সংস্থার প্যানেল সেলফোনকে ক্যাটাগরি ‘টুবি’ তে ফেলেছে। এর অর্থ হলো এরা ক্যান্সারের জন্য দায়ী হতে
পারে। অবশ্য গবেষণায় কীটনাশক ডিডিটি, ইঞ্জিন
থেকে নির্গত ধোঁয়া, সিসা
ও শিল্প কারখানার বিভিন্ন রাসায়নিক সামগ্রীসহ ২৪০টি বিষযকে এ ক্যাটাগরিতে ফেলা
হয়েছে।
ডা. সামেট বলেন, “ক্যান্সার
কীভাবে হয় সে বিষযে কিছু তথ্য পেয়েছি আমরা। তবে এক্ষেত্রে যে ঘাটতি ও অনিশ্চয়তা
রয়েছে তাও স্বীকার করতে হবে।”
তবে সেলফোনের রেডিয়েশন থেকে মানবদেহে ক্ষতির মাত্রা
বিষয়ে প্যানেল কোনো মন্তব্য করেনি।
প্যানেল যে সুপারিশ করেছে তাতে তাৎক্ষণিকভাবে এর কোনো
প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা না থাকলেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একে গাইডলাইন হিসেবে
ব্যবহার করতে পারে। একে সেলফোন ব্যবহারে নিরাপত্তার জন্য সতর্কতার সুপারিশ করা হতে
পারে।
এদিকে এক বিবৃতিতে সিটিআইএ-দ্য ওয়ারলেস এসোসিয়েশনের ভাইস
প্রেসিডেন্ট জন ওয়ালস বলেন, “আইএআরসি
যে শ্রেণীবিভাগ করেছে তার অর্থ এই নয় যে সেলফোন থেকে ক্যান্সার হতে পারে।”
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- অসাধারন এবং বিরল কিছু মেঘের ছবি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- কেন তাঁরা চিরকুমার
- রাজপথের দীর্ঘ আলপনা
Popular Posts Last 7 Days
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment