সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
কথায় কথায় চার্জ হবে ফোনসেটে
স্যার আপনি একটা কুকুর…। ইস লাইনটা কেটে গেল! ব্যাটারিতে চার্জ নেই। স্যার আপনি কুকুর কেনার কথা বলছিলেন না-বলার আগেই সেট বন্ধ। কিন্তু অন্যদিকে স্যার তো রেগেমেগে আগুন। হয়তো বা প্রেসারই হাই হয়ে গেছে। এ রকম বিব্রতকর পরিস্থিতির দিন এবার শেষ হতে যাচ্ছে। কথা বললে আপনার হ্যান্ডসেটের চার্জ ফুরানো তো দূরের কথা বরং চার্জ আরো বাড়তে থাকবে। ভাবছেন গুল মারছি। কিন্তু এ গুলই সত্য হতে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করে ফেলেছেন এক অভিনব ডিভাইস। যা কথা বলার ফলে উৎপন্ন শব্দকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তর করে সেট চার্জ করবে। আপনি কথা বলবেন সেটে চার্জ হবে। যত উচ্চস্বরে কথা বলবেন তত বেশি চার্জ হবে। এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে আপনি মিউজিক প্লেয়ার, আই প্যাডেও চার্জ করতে পারবেন। তবে ভয়ের বিষয় হলো এ প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হলে পাবলিক প্লেসেও উচ্চস্বরে কথা বলার প্রবণতা বেড়ে যাবে। যা শুধু বিরক্তির পরিবেশই নিয়ে আসবে না, এ নিয়ে হানাহানিও ঘটতে পারে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলের সানকিউয়াঙ্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. স্যাং উ কিম বলেন, স্পীকার যেভাবে বৈদ্যুতিক শক্তিকে শব্দে রূপান্তর করে ঠিক এর বিপরীত প্রক্রিয়াটাই এখানে ঘটবে। শব্দ হবে বৈদ্যুতিক শক্তি।
তিনি বলেন, আমাদের প্রাত্যাহিক জীবনে শব্দ একটি অতি সাধারণ ব্যাপার। আর এর উৎস হলো পরিবেশ। পরিবেশের বিভিন্ন সম্পদ ব্যবহার করে শক্তি উৎপন্ন করার প্রচেষ্টা তো আর নতুন কিছু নয়। তাই আমরাও ভেবে দেখলাম শব্দকে ব্যবহার করে কিছু করা যায় কি না। এ ভাবনা থেকেই শব্দকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তরের ডিভাইস তৈরিতে উদ্বুদ্ধ হই।
ড. কিমের ডিভাইসে ব্যবহার করা হবে জিংক অক্সাইডের ক্ষুদ্র কণা। যা দুটি ইলেক্ট্রোডের মাঝে বসানো হবে। এর উপরে থাকবে শব্দ শোষণকারক প্যাড। যা শব্দ তরঙ্গের প্রভাবে কম্পিত হতে থাকবে। ফলে জিংক অঙ্াইডের ক্ষুদ্র কণা কমপ্রেসড্ হবে এবং এভাবে সৃষ্টি হবে তড়িৎ প্রবাহ।
১০০ ডেসিবেল শব্দ মাঝারি ধরনের তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি করতে সক্ষম। যদিও এ বিদ্যুৎ ফোনসেট চার্জ করার জন্য যথেষ্ট নয়। তবু প্রকৌশলীরা আশাবাদী যে, ম্যাটেরিয়াল পরিবর্তন করলে ফোনসেট চার্জ করা যাবে।
এদিকে মার্কিন বিজ্ঞানীরা আরেকটি ডিভাইস নিয়ে কাজ করছেন। সে ডিভাইস হাটার সময় মানুষের হাঁটু নড়াচড়ার ফলে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করবে। এ ডিভাইস তৈরি হলে সবচে’ বেশি উপকৃত হবে সৈন্যরা। তাদেরকে আর যুদ্ধক্ষেত্রে অতিরিক্ত ব্যাটারি বহন করতে হবে না। মার্চ করবে আর চার্জ হবে ব্যাটারি।
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- অসাধারন এবং বিরল কিছু মেঘের ছবি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- কেন তাঁরা চিরকুমার
- ঘোড়ার সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্ব নয় হাজার বছরের!
Popular Posts Last 7 Days
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- নিউমারোলজি অনুসারে কেমন যাবে আপনার ২০১৬ সাল? - বলেছেন কাওসার আহমেদ চোউধুরী
- চকলেট এর উপকারীতা
- বহুদিন বাদে জলঢুপি কমলা
- সৌন্দর্যবর্ধক চিকিৎসা নিচ্ছেন এরশাদ
- গুগল ও য়েইসবুকের আয়ের উৎস
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment