খালি পেটে পানি পান করলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়ার সম্ভাবনা নেই। তাই নিশ্চিন্ত হয়েই এই চর্চা করা যেতে পারে। সকালে খালি পেটে অন্তত চার গ্লাস পানি খেতে পারলে সহজেই সুফল পেতে পারবেন। অবশ্য যারা একবারেই এই পরিমান পানি খেতে সক্ষম হবেন না তারা চাইলে আরো কম পরিমান করে শুরু করে ধীরে ধীরে পরিমানটা বাড়িয়ে দিতে পারেন।
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
খালি পেটে পানি শরীর সুস্থ রাখে
আমরা সবাই জানি পানির অপর নাম জীবন। পানি ছাড়া মানুষের বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। কেবল বেঁচে থাকার জন্যই নয়। দেহকে রোগ-বালাই থেকে মুক্ত রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পারে পানি। বিশেষ করে খালি পেটে পানি পান করলে তা শরীরের অনেক সমস্যাকে দূরে সরিয়ে রাখে।
সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানি পান করলে পেটের জ্বালাপোড়া ও কোষ্ঠ কাঠিণ্যের সমস্যা দূর হয়।
এছাড়া মাথা ব্যথা, হৃদযন্ত্রের সমস্যা, আর্থ্রাইটিস, মৃগীরোগ, স্থূলতা, ব্রংকাইটিস, হাঁপানি, কিডনি, গ্যাস্ট্রাইটিস, ডায়রিয়া, পাইলস, ডায়াবেটিস, কোষ্ঠবদ্ধতা, চোখের রোগ, নাক ও গলার রোগসহ ঋতুস্রাবজনিত সমস্যাগুলোতে এ পানিপান চর্চা খুবই উপকারী।
//
খালি পেটে পানি পান করলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়ার সম্ভাবনা নেই। তাই নিশ্চিন্ত হয়েই এই চর্চা করা যেতে পারে। সকালে খালি পেটে অন্তত চার গ্লাস পানি খেতে পারলে সহজেই সুফল পেতে পারবেন। অবশ্য যারা একবারেই এই পরিমান পানি খেতে সক্ষম হবেন না তারা চাইলে আরো কম পরিমান করে শুরু করে ধীরে ধীরে পরিমানটা বাড়িয়ে দিতে পারেন।
খালি পেটে পানি পান করলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়ার সম্ভাবনা নেই। তাই নিশ্চিন্ত হয়েই এই চর্চা করা যেতে পারে। সকালে খালি পেটে অন্তত চার গ্লাস পানি খেতে পারলে সহজেই সুফল পেতে পারবেন। অবশ্য যারা একবারেই এই পরিমান পানি খেতে সক্ষম হবেন না তারা চাইলে আরো কম পরিমান করে শুরু করে ধীরে ধীরে পরিমানটা বাড়িয়ে দিতে পারেন।
আরো কিছু রোগের ক্ষেত্রে খালি পেটে পানি পান কার্যকর ফলাফল দিতে পারে। উচ্চরক্তচাপের ক্ষেত্রে নিয়মিত ৩০ দিন, গ্যাস্ট্রিকের ক্ষেত্রে ১০ দিন, ডায়াবেটিসে ৩০ দিন, কোষ্ঠকাঠিন্যে ১০ দিন এভাবে পানি পান আপনাকে উপকার দেবে নিশ্চিতভাবেই। এছাড়া আর্থ্রাইটিস রোগে আক্রান্তরা প্রথম সপ্তাহে তিন দিন এবং দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে প্রতিদিন পানি পান করতে থাকুন।
বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে খালি পেটে পানি পান একটি জনপ্রিয় স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি। ভারতে প্রাচীন যোগগুরু বা ঋষিরা তাদের সাধনায় খালি পেটে পানি পানকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হিসেবে স্থান দিয়ে এসেছেন। জাপানেও চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে খালি পেটে পানি পান বহুল প্রচলিত।
নিউজএক্সপ্রেসবিডি
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
খাদ্য ও পানীয়,
গবেষনা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- অসাধারন এবং বিরল কিছু মেঘের ছবি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- কেন তাঁরা চিরকুমার
- রাজপথের দীর্ঘ আলপনা
Popular Posts Last 7 Days
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- গীতা সারাংশ
- বাউলদের সম্পর্কে লোমহর্ষক তথ্য
- বঙ্কিমচন্দ্র–রবীন্দ্রনাথ ধর্মতর্ক
- অমনোযোগী ও ডানপিটে শিশু
- সুখী দাম্পত্যের রহস্য
- সঠিক জীবনদৃষ্টি !! জীবনে আনে প্রশান্তি !!
- এইচআইভির কার্যকারিতা নষ্টের উপায় আবিষ্কার
- লবণও সিগারেটের মতো আসক্তি সৃষ্টি করে
- শুক্রের পরিক্রমণের বিরল দৃশ্য দেখল বিশ্ববাসী
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment